অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি পিওর প্ল্যান্ট এক্সট্র্যাক্ট হার্ব দারুচিনি বার্ক এক্সট্র্যাক্ট

পণ্যের বর্ণনা

তাৎক্ষণিক বিবরণ

পণ্যের বর্ণনা:

দারুচিনির নির্যাস সিনামোমাম ক্যাসিয়া থেকে আহরণ করা হয় যাকে ক্যাসিয়া বা চাইনিজ দারুচিনি বলা হয়, এটি একটি চিরহরিৎ গাছ যা দক্ষিণ চীন, বাংলাদেশ, উগান্ডা, ভারত এবং ভিয়েতনামের স্থানীয়। এর নিকটাত্মীয় সিনামোমাম ভেরামের মতো, এটি "সিলন দারুচিনি" নামে পরিচিত, এটি প্রাথমিকভাবে ব্যবহৃত হয় এর সুগন্ধযুক্ত ছাল, যা একটি মশলা হিসাবে ব্যবহৃত হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, ক্যাসিয়া প্রায়শই "দারুচিনি" এর রন্ধনসম্পর্কিত নামে বিক্রি হয়।কুঁড়িগুলি মশলা হিসাবেও ব্যবহৃত হয়, বিশেষ করে ভারতে, এবং একসময় প্রাচীন রোমানরা ব্যবহার করত৷ গাছটি 10-15 মিটার লম্বা হয়, ধূসর ছাল এবং শক্ত দীর্ঘায়িত পাতাগুলি 10-15 সেন্টিমিটার লম্বা এবং স্থিরভাবে থাকে তরুণ বয়সে লালচে রঙ।

দারুচিনির 10 প্রমাণ-ভিত্তিক স্বাস্থ্য উপকারিতা

1. দারুচিনি শক্তিশালী ঔষধি গুণাবলী সহ একটি পদার্থে উচ্চ

দারুচিনি একটি মসলা যা গাছের ভেতরের ছাল থেকে তৈরি করা হয় বৈজ্ঞানিকভাবে দারুচিনি নামে পরিচিত।

এটি প্রাচীন মিশর পর্যন্ত ইতিহাস জুড়ে একটি উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হয়েছে।এটি বিরল এবং মূল্যবান ছিল এবং রাজাদের জন্য উপযুক্ত উপহার হিসাবে বিবেচিত হত।আজকাল, দারুচিনি সস্তা, প্রতিটি সুপারমার্কেটে পাওয়া যায় এবং বিভিন্ন খাবার এবং রেসিপিতে একটি উপাদান হিসাবে পাওয়া যায়।দারুচিনি প্রধানত দুই প্রকার।

সিলন দারুচিনি: "সত্য" দারুচিনি নামেও পরিচিত।ক্যাসিয়া দারুচিনি: আজকে আরও সাধারণ বৈচিত্র্য এবং লোকেরা যা সাধারণত "দারুচিনি" হিসাবে উল্লেখ করে।দারুচিনি গাছের ডালপালা কেটে দারুচিনি তৈরি করা হয়।তারপর ভেতরের ছাল বের করা হয় এবং কাঠের অংশগুলো সরিয়ে ফেলা হয়।যখন এটি শুকিয়ে যায়, তখন এটি স্ট্রিপ তৈরি করে যা রোলগুলিতে কুঁকড়ে যায়, যাকে দারুচিনি লাঠি বলা হয়।দারুচিনি গুঁড়ো তৈরি করতে এই লাঠিগুলিকে মাটি করা যেতে পারে।দারুচিনির স্বতন্ত্র গন্ধ এবং গন্ধ তৈলাক্ত অংশের কারণে হয়, যা সিনামালডিহাইড যৌগটিতে খুব বেশি থাকে।বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন যে এই যৌগটি স্বাস্থ্য এবং বিপাকের উপর দারুচিনির শক্তিশালী প্রভাবগুলির জন্য দায়ী।

2. দারুচিনি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে লোড হয়

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আপনার শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিকেল দ্বারা সৃষ্ট অক্সিডেটিভ ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।দারুচিনি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যেমন পলিফেনল দ্বারা লোড করা হয়।26 টি মশলার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্যকলাপের সাথে তুলনা করা একটি গবেষণায়, দারুচিনি পরিষ্কার বিজয়ী হিসাবে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে, এমনকি রসুন এবং ওরেগানোর মতো "সুপারফুড"কেও ছাড়িয়ে গেছে।আসলে, এটি এত শক্তিশালী যে দারুচিনি প্রাকৃতিক খাদ্য সংরক্ষণকারী হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

3. দারুচিনি বিরোধী প্রদাহজনক বৈশিষ্ট্য আছে

প্রদাহ অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং টিস্যুর ক্ষতি মেরামত করতে সাহায্য করে।যাইহোক, প্রদাহ একটি সমস্যা হয়ে উঠতে পারে যখন এটি দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং আপনার শরীরের নিজস্ব টিস্যুর বিরুদ্ধে পরিচালিত হয়।এ ক্ষেত্রে দারুচিনি উপকারী হতে পারে।অধ্যয়নগুলি দেখায় যে এই মশলা এবং এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির শক্তিশালী অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে।

4. দারুচিনি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে

দারুচিনি হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাসের সাথে যুক্ত করা হয়েছে, বিশ্বের সবচেয়ে সাধারণ অকাল মৃত্যুর কারণ।টাইপ 2 ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে, প্রতিদিন 1 গ্রাম বা প্রায় আধা চা চামচ দারুচিনি রক্তের মার্কারের উপর উপকারী প্রভাব দেখায়।এটি মোট কোলেস্টেরল, "খারাপ" এলডিএল কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা হ্রাস করে, যখন "ভাল" এইচডিএল কোলেস্টেরল স্থিতিশীল থাকে।অতি সম্প্রতি, একটি বড় পর্যালোচনা সমীক্ষা এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয়েছে যে প্রতিদিন মাত্র 120 মিলিগ্রামের একটি দারুচিনির ডোজ এই প্রভাব ফেলতে পারে।এই গবেষণায়, দারুচিনি "ভাল" এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রাও বাড়িয়েছে।প্রাণী গবেষণায়, দারুচিনি রক্তচাপ কমাতে দেখানো হয়েছে।

একত্রিত হলে, এই সমস্ত কারণগুলি আপনার হৃদরোগের ঝুঁকিকে মারাত্মকভাবে হ্রাস করতে পারে।

5. দারুচিনি হরমোন ইনসুলিনের প্রতি সংবেদনশীলতা উন্নত করতে পারে

ইনসুলিন হল মূল হরমোনগুলির মধ্যে একটি যা বিপাক এবং শক্তির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে।এটি আপনার রক্ত ​​​​প্রবাহ থেকে আপনার কোষগুলিতে রক্তে শর্করা পরিবহনের জন্যও প্রয়োজনীয়।সমস্যা হল অনেক মানুষ ইনসুলিনের প্রভাব প্রতিরোধী।এটি ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স নামে পরিচিত, বিপাকীয় সিন্ড্রোম এবং টাইপ 2 ডায়াবেটিসের মতো গুরুতর অবস্থার একটি বৈশিষ্ট্য।ভাল খবর হল দারুচিনি নাটকীয়ভাবে ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাতে পারে, এই গুরুত্বপূর্ণ হরমোনটিকে তার কাজ করতে সাহায্য করে।ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে, দারুচিনি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারে, যেমনটি পরবর্তী অধ্যায়ে আলোচনা করা হয়েছে।

6. দারুচিনি রক্তে শর্করার মাত্রা কমায় এবং একটি শক্তিশালী অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে

দারুচিনি তার রক্ত-শর্করা-হ্রাসকারী বৈশিষ্ট্যের জন্য সুপরিচিত।ইনসুলিন প্রতিরোধের উপর উপকারী প্রভাব ছাড়াও, দারুচিনি অন্যান্য বিভিন্ন প্রক্রিয়া দ্বারা রক্তে শর্করাকে কমাতে পারে।প্রথমত, দারুচিনি খাওয়ার পরে আপনার রক্ত ​​​​প্রবাহে প্রবেশ করে এমন গ্লুকোজের পরিমাণ হ্রাস করতে দেখানো হয়েছে।এটি অসংখ্য পাচক এনজাইমের সাথে হস্তক্ষেপ করে এটি করে, যা আপনার পরিপাকতন্ত্রে কার্বোহাইড্রেটের ভাঙ্গনকে ধীর করে দেয়।দ্বিতীয়ত, দারুচিনির একটি যৌগ ইনসুলিনের অনুকরণ করে কোষে কাজ করতে পারে।এটি আপনার কোষ দ্বারা গ্লুকোজ গ্রহণকে ব্যাপকভাবে উন্নত করে, যদিও এটি ইনসুলিনের চেয়ে অনেক ধীর গতিতে কাজ করে।অসংখ্য মানব গবেষণায় দারুচিনির অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব নিশ্চিত করা হয়েছে, এটি দেখায় যে এটি উপবাসের রক্তে শর্করার মাত্রা 10-29% কমাতে পারে।কার্যকর ডোজ সাধারণত 1-6 গ্রাম বা প্রায় 0.5-2 চা চামচ দারুচিনি প্রতিদিন।আপনি কীভাবে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে পারেন সে সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, প্রাকৃতিকভাবে রক্তে শর্করার মাত্রা কমানোর 15 টি সহজ উপায় দেখুন।

7. দারুচিনি নিউরোডিজেনারেটিভ রোগে উপকারী প্রভাব ফেলতে পারে

নিউরোডিজেনারেটিভ রোগগুলি মস্তিষ্কের কোষগুলির গঠন বা কার্যকারিতার প্রগতিশীল ক্ষতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।

আল্জ্হেইমার এবং পারকিনসন রোগ দুটি সবচেয়ে সাধারণ প্রকার।দারুচিনিতে পাওয়া দুটি যৌগ মস্তিষ্কে টাউ নামক প্রোটিন তৈরিতে বাধা দেয়, যা আলঝেইমার রোগের অন্যতম বৈশিষ্ট্য।পারকিনসন্স রোগে আক্রান্ত ইঁদুরের উপর করা একটি গবেষণায়, দারুচিনি নিউরন, স্বাভাবিক নিউরোট্রান্সমিটারের মাত্রা এবং উন্নত মোটর ফাংশন রক্ষা করতে সাহায্য করে।এই প্রভাবগুলি মানুষের মধ্যে আরও অধ্যয়ন করা দরকার।

8. দারুচিনি ক্যান্সারের বিরুদ্ধে রক্ষা করতে পারে

ক্যান্সার একটি গুরুতর রোগ, যা অনিয়ন্ত্রিত কোষ বৃদ্ধি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।ক্যান্সার প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় এর সম্ভাব্য ব্যবহারের জন্য দারুচিনি ব্যাপকভাবে অধ্যয়ন করা হয়েছে।সামগ্রিকভাবে, প্রমাণগুলি টেস্ট-টিউব এবং প্রাণী গবেষণার মধ্যে সীমাবদ্ধ, যা পরামর্শ দেয় যে দারুচিনির নির্যাস ক্যান্সারের বিরুদ্ধে রক্ষা করতে পারে।এটি ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি এবং টিউমারে রক্তবাহী জাহাজের গঠন হ্রাস করে কাজ করে এবং ক্যান্সার কোষের জন্য বিষাক্ত বলে মনে হয়, যার ফলে কোষের মৃত্যু ঘটে।কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত ইঁদুরের উপর করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে দারুচিনি কোলনে ডিটক্সিফাইং এনজাইমগুলির একটি শক্তিশালী অ্যাক্টিভেটর, আরও ক্যান্সার বৃদ্ধির বিরুদ্ধে রক্ষা করে।এই ফলাফলগুলি টেস্ট-টিউব পরীক্ষা দ্বারা সমর্থিত ছিল, যা দেখায় যে দারুচিনি মানুষের কোলন কোষে প্রতিরক্ষামূলক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট প্রতিক্রিয়া সক্রিয় করে।জীবনযাত্রায় দারুচিনির কোনো প্রভাব আছে কিনা, মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রিত গবেষণায় নিশ্চিত হওয়া দরকার।13টি খাবারের তালিকার জন্য যা আপনার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে, আপনি এই নিবন্ধটি পড়তে চাইতে পারেন।

9. দারুচিনি ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে

দারুচিনির প্রধান সক্রিয় উপাদানগুলির মধ্যে একটি সিনামালডিহাইড, বিভিন্ন ধরণের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে।

দারুচিনি তেল কার্যকরভাবে ছত্রাক দ্বারা সৃষ্ট শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের চিকিত্সার জন্য দেখানো হয়েছে।এটি লিস্টেরিয়া এবং সালমোনেলা সহ নির্দিষ্ট ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিকেও বাধা দিতে পারে।যাইহোক, প্রমাণ সীমিত এবং এখনও পর্যন্ত দারুচিনি শরীরের অন্য কোথাও সংক্রমণ কমাতে দেখানো হয়নি।দারুচিনির অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল প্রভাবগুলি দাঁতের ক্ষয় রোধ করতে এবং নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ কমাতেও সাহায্য করতে পারে।

10. দারুচিনি HIV ভাইরাসের সাথে লড়াই করতে সাহায্য করতে পারে

এইচআইভি হল একটি ভাইরাস যা ধীরে ধীরে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে ভেঙে দেয়, যা শেষ পর্যন্ত এইডস হতে পারে, যদি চিকিত্সা না করা হয়।ক্যাসিয়া জাত থেকে আহরিত দারুচিনি এইচআইভি-1-এর বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে বলে মনে করা হয়, মানুষের মধ্যে এইচআইভি ভাইরাসের সবচেয়ে সাধারণ স্ট্রেন।এইচআইভি সংক্রামিত কোষগুলির উপর একটি পরীক্ষাগার গবেষণায় দেখা গেছে যে অধ্যয়ন করা সমস্ত 69টি ঔষধি গাছের মধ্যে দারুচিনি সবচেয়ে কার্যকর চিকিত্সা।এই প্রভাবগুলি নিশ্চিত করার জন্য মানুষের পরীক্ষা প্রয়োজন।

অ্যাপ্লিকেশন:

1. দারুচিনি নির্যাস খাদ্য ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়, চায়ের কাঁচামাল হিসাবে ব্যবহার করা ভাল খ্যাতি পায়।

2. দারুচিনি নির্যাস স্বাস্থ্য পণ্য ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়.

3. দারুচিনির নির্যাস ফার্মাসিউটিক্যাল ক্ষেত্রে প্রয়োগ করা হয়, রক্তে শর্করার পরিমাণ কমাতে ক্যাপসুলে যোগ করতে হবে।

4. কসমেটিক পণ্যে -- দারুচিনির নির্যাস (দারুচিনি পলিফেনল)

-- দাগ হালকা করুন এবং সাদা করুন

শরীরের ফ্রি র্যাডিকেল পরিষ্কার করে, এন্ডোক্রাইন স্থিতিশীলতা বজায় রাখে, লিপোফুসিন উৎপাদনে বাধা দেয়, দাগ পাতলা করে এবং ত্বক সাদা করে।

-- ত্বকের বার্ধক্য দেরি করে

কোলাজেন সংশ্লেষণকে উন্নীত করুন, ফ্রি র‌্যাডিকেল অপসারণ করুন, ত্বকের কোষের পুনর্জন্মকে ত্বরান্বিত করুন, কার্যকলাপ বৃদ্ধি করুন এবং ত্বকের বার্ধক্য বিলম্বিত করুন।ব্রণ চিহ্ন, ব্রণ এবং scars উপর ভাল প্রভাব.